এ্যারোক্যাল-ভেট

একটি তরল খাদ্য সম্পূরক

উপাদানঃ
প্রতি ২০ মিলি সলিউশনে আছে-
ক্যালসিয়াম   – ৩২৫.৬ মি.গ্রা.
ফসফরাস   – ১৬৭.৭ মি.গ্রা.
ভিটামিন ডি৩  – ১৬০০ আই.ইউ.
ভিটামিন বি১২  – ২০ মাইক্রো গ্রা.
কোলিন ক্লোরাইড  – ২৫ মি.গ্রা.

গবাদিপশুর গর্ভকালীন এবং প্রসব পরবর্তী সময়ে শরীরিক সুস্থ্যতা এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে, প্রজনন ক্ষমতা ঠিক রাখতে
দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে এবং উৎপাদনকাল দীর্ঘস্থায়ী করতে এ্যারোক্যাল-ভেট এর মধ্যে আছে গুরুত্বপূর্ন ২ টি ম্যাক্রোমিনারেলস, ২ টি ভিটামিন এবং কোলিন ক্লোরাইড।

বিশেষত্বঃ গবাদিপ*র গর্ভকালীন অবস্থা এবং প্রসবপরবর্তী সময়ের জন্য এ্যারোক্যাল-ভেট অত্যন্ত *রুত্বপূর্ন।

এ্যারোক্যাল-ভেট এ ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস একটি সুনির্দিষ্ট অনুপাতে থাকে। ক্যালসিয়াম গবাদিপ*র শারিরীক গঠনকে (হাঁড়, দাঁত, ক্ষুর) মজবুত করে তেমনি পরবর্তীতে এটি গবদিপ*র গর্ভকালীন সময়ে বাছুরের শারিরীক গঠন ও সুস্থতা দানেও অত্যন্ত জরুরী। প্রসব পরবর্তী সময়ে দুধের উৎপাদন ও শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখে। ফসফরাস-ফ্যাট, প্রোটিন এবং কার্বোহাইডেুট ভেঙ্গে শক্তি তৈরিতে সহায়তা করে। ফসফরাইলেশন এর মাধ্যমে এটি অন্যান্য হরমোন এবং এনজাইম এর কাজকে ত্বরান্বিত করে। ফসফরাস গবাদিপ*র প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এ্যারোক্যাল এ বিদ্যমান ভিটামিন ডি৩ ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের শোষন এবং মেটাবলিজমে এ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ভ‚মিকা রাখে। ভিটমিন বি১২ রক্ত উৎপাদনে ও মেটাবলিজমে এ সহায়তা করে।

এ্যারোক্যাল-ভেট এর বিশেষত্ব হঙেছঃ এতে রয়েছে কোলিন ক্লোরাইড যা ফ্যাটি লিভার ডিজিজ এবং হিট স্টেুস প্রতিরোধ করে।

ব্যবহারইেত্রঃ

১. দুধের উৎপাদন বাড়াতে এবং উৎপাদনকাল দীর্ঘস্থায়ী করতে
২. গবাদিপ*র শারীরিক কাঠামো মজবুত করতে
৩. হাইপোক্যালসিমিয়া এবং মিল্কফিভার প্রতিরোধে
৪. ফ্যাটি লিভার ডিজিজ এবং হিট স্টেুস প্রতিরোধে

মাত্রা ও প্রয়োগঃ
বড় গরুঃ দৈনিক ৫০-১০০ মি.লি এ্যারোক্যাল-ভেট খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।
বাছুর/ছাগল/ভেড়াঃ দৈনিক ৪০ মি.লি এ্যারোক্যাল-ভেট খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।
সরবরাহঃ ১ লিটার ও ৫ লিটার জার।