কাফ-কেয়ার
বাছুরের ডায়রিয়া প্রতিরোধে ও মৃত্যুহার কমাতে অপ্রতিদ্ব›দ্বী
সদ্যোজাত বাছুরের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারন ডায়রিয়া বা কাফ স্কাউয়ার। এই সমস্যার আধুনিক ও কার্যকর সমাধান-কাফ কেয়ার(Calf-Care)
উপাদানঃ
ডেক্সট্রোজ, মাল্টোডেক্সট্রিন, লিনসিড, ক্যারব পডস, সোডিয়াম ক্লোরাইড, হে-পাউডার, ককোনাট ফ্যাট, সয়াপ্রোটিন, সোডিয়াম বাই কার্বোনেট, ইস্ট কালচার (ইনঅ্যাক্টিভেটেড), ইনুলিন।
অ্যানালাইটিক্যাল কনসটিটিউয়েন্টসঃ
ক্রুড প্রোটিন ১৪.০০%, ক্রুড ফ্যাট ৭.৫০%, ক্রুড অ্যাশ ১৪.৫০%, ক্রুড ফাইবার ৩.৪০%, ক্যালসিয়াম ০.৩০%, ফসফরাস ০.৩০%, সোডিয়াম ৩.০০%, ক্লোরাইড ৩.০০%, আর্দ্রতা ৬.০০%, ভিটামিন এ ২৫,০০০.০ আই.ইউ, ভিটামিন ডি৩ ৫,০০০,০ আই.ইউ, ভিটামিন ই ৫০০ মি.গ্রা., ম্যাঙ্গানিজ ৪৩.০ মি.গ্রা., কপার ১১.২ মি.গ্রা., জিঙ্ক ৪৯.০ মি.গ্রা., সেলেনিয়াম ০.৫ মি.গ্রা., বিটেইন , ২.০ মি.গ্রা., প্রোপাইল গ্যালেট ৫০.০ মি.গ্রা.,
ডায়রিয়া কেন হয়?
জন্মের পর বিভিন্ন কারনে বাছুরের ডায়রিয়া হতে পারে; যেমন- সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাব, ভাইরাস, ব্যাকটেয়িা, পুষ্টি সংক্রান্ত ঘাটতি ইত্যাদি। সদ্যোজাত বাছুরের শরীরে ইমিউন সিস্টেম তৈরি হবার আগেই বাছুর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয় এবং এই কারনেই একটি বাছুরের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই এই সময়ে দ্রæত সঠিক প্রতিকার ব্যবস্থা গ্রহন এবং যতœ নেয়া অত্যন্ত জরুরি। কাফ-কেয়ার কিভাবে কাজ করে?ঃ কাফ-কেয়ারে বিদ্যমান উপাদান গুলো মায়ের দুধ এর পাশাপাশি বাছুরের ইমিউনিটি এবং ডায়রিয়া প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত বাছুরের ইন্টেস্টাইনাল ট্রাক্ট এর লাইনিং মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় ফলে শরীরে ডিহাইড্রেশান এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ইমব্যালেন্স হয়। একই সাথে নিউট্রিশনাল অ্যাবসরপসান ও বিঘিœত হয় ফলে বাছুর দ্রæত দূর্বল হয়ে যায়। কাফ-কেয়ার দ্রæত গাট পেরিস্টালটিক মুভমেন্ট কমায় এবং ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও অন্যান্য অনুজীব থেকে উৎপন্ন টক্সিন এব্সরব করে বাছুরের গাট ইপিথেলিয়াল সেলকে রক্ষা করে এবং একই সাথে এটিতে গøুকোজ, ইলেক্ট্রোলাইটস, ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় তা ডায়রিয়া ভালো করার পাশাপাশি শরীরকে রিহাইড্রেট করে এবং অন্যান্য শারিরীক কার্যাবলি ঠিক রাখে ।
উপকারিতাঃ
১. পরিপূর্ন সম্পূরক খাবার
২. শতভাগ প্রাকৃতিক
৩. রুচিবর্ধক এবং সহজে হজমযোগ্য
৪. পানিতে দ্রবনীয়
৫. দ্রæত কার্যকর
মাত্রা ও প্রয়োগঃ
ডায়রিয়া প্রতিরোধেঃ সদ্যোজাত বাছুরেঃ জন্মের ২৪ ঘন্টা পর থেকে ২৫-৩০ গ্রাম ১ লিটার কুসুম গরম (৩৮-৪০০ সে.)পানিতে মিশিয়ে ৩ দিন খাওয়াতে হবে। স্ট্রেস কন্ডিশনেঃ ৫০ গ্রাম ১ লিটার কুসুম গরম (৩৮-৪০০ সে.) পানিতে মিশিয়ে ২ দিন খাওয়াতে হবে। অতিরিক্ত ডায়রিয়ায়ঃ দুধ বন্ধ করে দিয়ে, ৫০ গ্রাম ১ লিটার কুসুম গরম পানিতে মিশেয়ে দিনে ২ বার ২-৩ দিন খাওয়াতে হবে।
সরবরাহঃ ১০০ গ্রাম স্যাশেট।